স্টার্টআপ মেথড

  • by

স্টার্টআপ সব সময় আলাদা একটা পরিবেশ তৈরি করেছে আলাদা একটা কালচার তৈরি করেছে যেটা সমসাময়িক বিজনেস এর চাইতে সম্পূর্ণ আলাদা।

এন্টারপ্রেইনাইর আর এভরিহোয়ার

আপনাকে এন্টারপ্রেইনার হওয়ার জন্য মার্ক জুকারবার্গ, বিলগেস্ট, অথবা জেফ বেজোস এর মত গ্যারেজে কাজ করতে হবে এমন কোন কথা নেই। আপনি পৃথিবীর যে কোন জায়গা থেকে পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো পরিস্থিতিতে থেকে আপনি কাজ করতে পারেন। এন্টারপ্রেইনাররা কাজ করে আবিষ্কারের নেশায় নতুন কিছু আবিষ্কারের নেশায় যেটা কমিউনিটিতে দরকার। স্টার্টআপ নতুনত্ব আনে নতুন সার্ভিস এবং নতুন প্রোডাক্ট পরিচয় করিয়ে দেয়। আপনার সেক্টর আলাদা হতে পারে আবার কাজের ক্ষেত্র আলাদা হতে পারে আপনার কোম্পানির সাইজ ছোট হতে পারে বড় হতে পারে।

এন্টারপ্রেনারশিপ ইজ ম্যানেজমেন্ট

যদিও আমরা প্রায় সময় বলে থাকি স্টার্টআপ নতুন সার্ভিস এবং নতুন প্রোডাক্ট নিয়ে তৈরি হয় কিন্তু সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো একটা স্টার্টআপ সম্পূর্ণ একটা প্রতিষ্ঠান। একটা প্রোডাক্ট ও একটা সার্ভিস তৈরি করার পেছনে একটা প্রতিষ্ঠান ভূমিকা রয়েছে যেটা সঠিক ম্যানেজমেন্ট না থাকলে সে প্রোডাক্ট এন্ড সার্ভিস কখনো মার্কেটে আপনি সম্পূর্ণ দক্ষতা এবং পারফেক্টলি কখনো রান করতে পারবেন না । একজন উদ্যোক্তা কখনো জব টাইটেল নিয়ে ভাবে না সে ভাবে প্রোডাক্টের ইনোভেশন নিয়ে সে ভাবে তার প্রোডাক্টের সার্ভিস কতটা ইউনিক হচ্ছে এবং তার ফিউচার গ্রোথ কতটুকু হচ্ছে।


ভেলিডেইট লার্নিং

স্টার্টআপ গুলো কখনো বেশি বেশি পরিমাণে স্টাফ রিকোয়ারমেন্ট নজর দেয় না তারা সব সময়ই ফোকাস করে তাদের প্রফিট এবং মানি মেকিং এর উপর। তারা ফোকাস করে কাস্টমার সার্ভিস এন্ড কাস্টমার দের উপর তারা বিশ্বাস করে তাদের কাস্টমার যত বাড়বে তাদের প্রফিট, মানি মেকিং হবে এবং তার একটা সার্ভিস মার্কেটে কিভাবে সাকসেসফুলি রান করা যায় সেসব বিষয় গুলো ফোকাস করে তারা তাদের প্রোডাক্টের ভ্যালুয়েশন ক্রিয়েট করে ।


বিল্ড মেজর লার্ন


স্টার্টাপের মৌলিক বিষয় হলো একটি আইডিয়াকে ভিত্তি করে একটি প্রোডাক্টে রূপান্তর করা। সেই প্রোডাক্টে কাস্টমার কি পরিমাণ সাড়া দিচ্ছে এবং কি পরিমান সেটিসফেকশন পাচ্ছে সেসব বিষয় তদারকি করা। স্টার্টআপ গুলো সব সময় তাদের প্রোডাক্ট এর ফিডব্যাক কে ফোকাস করে কাস্টমার সেটিসফেকশনকে ভ্যালু ক্রিয়েট করে।

ইনোভেশন একাউন্টিং


একটা স্টার্টআপের সবধরনের হিসেব নিকেশ সঠিক ভাবে তদারকির জন্য দক্ষ একাউন্টিং এর বিকল্প নেয়। আপনার কাজের অগ্রগতি হিসেব করতে হবে, কাজের মাইলস্টোন ঠিক করতে হবে, প্রাইওরিটি ওয়ার্ক সাজাতে হবে মানে কোন কাজ আগে কোন কাজ পরে করতে হবে সেটার সঠিক ওয়ার্কআউট করতে হবে। একাউন্ট্যাবল অনেককিছু ম্যাটার করে।
দিনশেষে আপনার কাজের উপর নির্ভর করবে আপনার সাকসেস। আপনি কতটা ইন্টেলিজেন্সির সাথে কাজ করছেন সেটা আপনার আউটপুট বলে দিবে।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।